নারিকেল তেল খুব পরিচিত একটি তেল। এটি দু’ভাবে ব্যবহার করা হয়। যেটি রিফাইন্ড হয়ে আসে, সেটি বাহ্যিক ব্যবহারের জন্য। আর যেটি আনরিফাইন্ড বা ভার্জিন তেল হিসেবে থাকে সেটি খাবার তেল হিসেবে ব্যবহৃত হয়। আমাদের দেশে সাধারণত বাহ্যিকভাবে ব্যবহৃত হয় নারিকেল তেল মানে যেটি রিফাইন্ড হয়ে আসে। তবে বাহ্যিকভাবে আনরিফাইন্ড বা ভার্জিন তেলের ব্যবহার ইদানিং বেশ লক্ষ করা যাচ্ছে। চলুন আজকে জেনে নিই এই নারিকেল তেলের বেশ কিছু গুণ।
(১) ড্যামেজ চুল রিপেয়ার করতে এর জুড়ি নেই। এটি ন্যাচারাল কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করে।
(২) ত্বকে এটি বেসিক লোশন হিসেবে কাজ করে।
(৩) চোখের মেক-আপ তুলতে এটি ব্যবহার করা যায়। একটি তুলোয় তেল নিয়ে চোখের মেক-আপ ঘষে তোলা যায় ।
(৪) ত্বকের যেসব জায়গায় দাগ, সেসব জায়গায় নারিকেল তেল নিয়মিত ঘষলে দাগটি হালকা হয়ে যায়।
(৫)এটির ন্যাচারাল সান প্রটেক্টর হিসেবে কাজ করার ক্ষমতা আছে।এর SPF 4 , তাই সানস্ক্রিন হিসেবেও কাজ করে।
(৬)শিশুদের গোসলের আগে তুলোয় নারিকেল তেল ভিজিয়ে কানে দিলে পানি ঢুকেনা ফলে কানের ইনফেকশন দূর করা যায়।
???? ঢাকার ভিতর হোম ডেলিভারি ও কুরিয়ারের মাধ্যমে সারা বাংলাদেশে নারিকেল তেল সরবরাহ করা হয়। ডেলিভারী / কুরিয়ার সার্ভিস চার্জ প্রযোজ্য