সুন্নতী প্রসাধনী সামগ্রী যা ব্যবহার করা বরকত ফজিলত ও নাজাত লাভের কারণ।
ভালো ফেসওয়াশ ব্যবহারে মুখের ত্বকের ধুলাবালি পরিষ্কার হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ত্বকের ব্রণের আশংকা যেমন কমে, তেমনি ত্বক স্বাভাবিক লাবণ্যময়তা ধরে রাখে। তাই বাইরে থেকে ফিরে একটি ভাল ফেসওয়াশ দিয়ে মুখের ত্বক পরিষ্কার করা উচিত। আমাদের প্রয়োজন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন ভাল ফেসওয়াশ। আর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন মানেই হলো সুন্নতী সামগ্রী সম্বলিত প্রসাধনী। কারণ আন্তর্জাতিক সুন্নত প্রচার কেন্দ্র কোন ক্ষতিকর রাসায়নিক উপাদান অনুমোদন করেনা।
রূপচর্চার জন্য অ্যালোভেরা, মধু, মেহেদী, অলিভ অয়েল এর গুরুত্বের কথা নতুন করে কিছু বলার নাই। সৌন্দর্য প্রেমীদের কাছে এসব খুবই প্রিয়। চুল ও ত্বকের যত্নের জন্য যারা রেগুলার পার্লারে যান আর যারা ঘরোয়া বিভিন্ন প্যাক ব্যবহার করেন তারা প্রত্যেক সপ্তাহেই এইসব উপাদানের একটা না হয় আরেকটা অবশ্যই ব্যবহার করেন।
কিন্তু আপনি কি জানেন রূপচর্চার এই উপাদান গুলির গুরুতের কথা আমাদের নবীজী হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনিই বলেছেন! এগুলো ব্যবহার করা সুন্নত!!
অবাক হচ্ছেন? অবাক হওয়ার কিছু নাই। দ্বীন ইসলাম সুন্দর। মুসলমানদের সুন্দর ভাবে চলার শিক্ষা দেয়। ইসলামের মধ্যে, সুন্নতের মধ্যে দ্বীন ও দুনিয়া, ইহকাল ও পরকাল উভয়ের ভালাই আছে।
তাই আজকে থেকে শুধু নিয়ত করে নিন যে আপনি সৌন্দর্য চর্চায় মেহেদী, মধু, অ্যালোভেরা, অলিভ অয়েল /জয়তুন তেল যাই ব্যবহার করেননা কেন সেটা সুন্নতের অনুসরণের করছেন।
কারণ “মিশকাত শরীফ”-এর ‘কিতাবুল ঈমানে’ বর্ণিত আছে- “হযরত আনাস