Inhouse product
খাসীর গোশত খাওয়া সুন্নত। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অত্যন্ত প্রিয় খাবারের মধ্যে খাসীর গোশত অন্যতম।
এ সম্পর্কে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ عَمْرِو بْنِ اُمَيَّةَ اَخْبَرَهُ اَنَّهٗ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ رَاَى النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَـحْتَزُّ مِنْ كَتِفِ شَاةٍ فِىْ يَدِهٖ فَدُعِيَ اِلَى الصَّلَاةِ فَاَلْقَاهَا وَالسِّكِّيْنَ الَّتِيْ يَـحْتَزُّ بِـهَا ثُـمَّ قَامَ فَصَلّٰى وَلَـمْ يَتَوَضَّأْ.
অর্থ : “হযরত আম্র ইবনে উমাইয়্যাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে তিনি নিজ হাত মুবারক-এ বকরীর কাঁধের গোশ্ত থেকে কেটে খেতে দেখেছেন। তারপর নামাযের সময় হলে তিনি তা রেখে দিলেন এবং ছুরিটিও (রেখে দিলেন) যা দিয়ে তিনি কেটে খাচ্ছিলেন। তারপর উঠলেন এবং নামায আদায় করলেন। তিনি (নতুন) ওযূ করলেন না।”
(বুখারী শরীফ: কিতাবুত ত্বয়ামা‘য়াহ: বাবু ক্বাত্ব‘য়িল লাহমি বিস সিক্কীন : হাদীছ শরীফ নং ৫৪০৮)
আমাদের খাসীর গোশত ভেড়া, বকরি কিংবা পাঠা নয়, বরং দেশী খাসী। হালাল উপায়ে নিজেদের জবাইকৃত গোশত।