Topbar Banner Topbar Banner Topbar Banner

সম্মানিত বাল্যবিবাহ খাছ সুন্নত মুবারক

(0 reviews)
Estimate Shipping Time: 2 Days

Inhouse product


Price
৳60.00 /pc
Quantity
(100 available)
Total Price
Share

Reviews & Ratings

0 out of 5.0
(0 reviews)
There have been no reviews for this product yet.

কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের দৃষ্টিতে বাল্যবিবাহ খাছ সুন্নত হওয়ার প্রমাণ ও তার সংশ্লিষ্ট বিষয় সম্পর্কে শর’য়ী ফায়ছালা ও ফতোয়া।

বর্তমানে ইহুদীদের এজেন্ট হিসেবে মুসলমানদের ঈমান আমলের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করছে যারা, তারা হলাে “উলামায়ে সূ”। ইহুদীদের এজেন্ট উলামায়ে ‘সরা হারাম টিভি চ্যানেল, পত্র-পত্রিকা, কিতাবাদি ও বক্তব্য বাবিবতির মাধ্যমে খাছ সুন্নতী বাল্য বিবাহের বিরুদ্ধে বলছে। অর্থাৎ তাদের বক্তব্য হচ্ছে সম্মানিত শরীয়ত উনার মধ্যে বাল্যবিবাহকে স্বীকৃতি দেয়া হয়নি। তাই বাল্যবিবাহ করা বা দেয়া যাবে না। নাউযুবিল্লাহ!| অথচ তাদের উপরোক্ত বক্তব্য সম্পূর্ণ মিথ্যা, চরম বিভ্রান্তিকর ও কুফরী মূলক। তাদের এসব বক্তব্যের কারণে তারা নিজেরা যে রূপ গোমরাহ ও জাহান্নামী হচ্ছে, দ্রুপ তাদের উক্ত কুফরীমূলক বক্তব্য ও বদ আমলের কারণে সাধারণ মুসলমান উনারা ই'তিকৃাদী বা আকীদাগত ও আ’মালী বা আমলগত উভয় দিক থেকেই বিরাট ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে এবং হবে অর্থাৎ গুমরাহ ও জাহান্নামী হচ্ছে ও হবে। নাউযুবিল্লাহ! | কারণ, তাদের উক্ত বক্তব্যের কারণে যারা এ আক্বীদা পোষণ করবে যে, সম্মানিত শরীয়ত উনার মধ্যে বাল্যবিবাহকে স্বীকৃতি দেয়া হয়নি। তাই বাল্যবিবাহ করা বা দেয়া যাবে না। নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ! নাউযুবিল্লাহ!
তারা ঈমানহারা হয়ে কাট্টা কাফির ও চির জাহান্নামী হবে। কারণ বাল্যবিবাহ শুধু জায়িযই নয় বরং খাছ সুন্নত উনার অন্তর্ভুক্ত। আর সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার দৃষ্টিতে হালাল বা জায়েজ বিষয়কে হারাম বা নাজায়েজ বলা এবং হারাম বা নাজায়েজ হালাল বা জায়েজ বলা সুস্পষ্ট কুফরী। কেননা কিতাবে স্পষ্ট উল্লেখ আছে যে-
استحلال المعصية كفر.
অর্থাৎ “গুনাহের কাজ বা হারামকে হালাল মনে করা কুফরী।" (শরহে আকাইদে নাসাফী শরীফ)।
অতএব, বলার অপেক্ষা রাখে না যে, উলামায়ে “সূ"দের উক্ত বক্তব্য সাধারণ মুসলমান উনাদের আক্বীদা বা ঈমানের জন্য বিশেষভাবে হুমকিস্বরূপ। উল্লেখ্য, বাল্যবিবাহ করতে হবে বা দিতে হবে এরূপ বাধ্যবাধকতা সম্মানিত শরীয়ত উনার মধ্যে নেই। অর্থাৎ সম্মানিত ও পবিত্র শরীয়ত কাউকে বাল্যবিবাহ দিতে বা করতে সরাসরি আদেশ বা নির্দেশ করেননি।

তবে বাল্যবিবাহ যেহেতু সম্মানিত শরীয়ত মোতাবেক জায়েজ ও খাছ সুন্নত তাই বাল্য বিবাহের বিরুদ্ধে বলা যাবে না। বললে কুফরী হবে, ঈমান নষ্ট হবেএবং জাহান্নামী হবে। নাউযুবিল্লাহ! কারণ বাল্য বিবাহের বিরুদ্ধে বলার অর্থ হচ্ছে স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের বিরোধিতা করা। কেননা উনারাই বাল্যবিবাহকে বৈধতা দান করেছেন। | অনুরূপ উলামায়ে “সূ দের উক্ত কুফরী মূলক বক্তব্য মুসলমানদের আমল ক্ষেত্রেও বিশেষ ক্ষতির কারণ। কেননা যারা তাদের উক্ত বক্তব্যের কারণে প্রয়োজন থাকা সত্ত্বেও বাল্য বিবাহ থেকে বিরত থাকবে তারা একটি খাছ সুন্নতপালন করা থেকে বঞ্চিত হওয়ার পাশাপাশি অশ্লীল, অশালীন, অসামাজিক কাজের মশগুল হতে পারে। নাউযুবিল্লাহ!
কাজেই, যারা এ ধরনের কুফরী আক্বীদায় বিশ্বাসী ও কুফরী বক্তব্য প্রদানকারী তারা এবং হক তালাশী সমঝদার মুসলমান উনারা উনাদের ঈমান ও আমলকে যেন হিফাযত করতে পারেন অর্থাৎ সকল বিষয়ে সম্মানিত আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত উনার আকিদা অনুযায়ী আক্বীদা পোষণ করতে পারেন। এবং পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ, পবিত্র ইজমা শরীফ ও পবিত্র কৃিয়াস শরীফ মুতাবিক আমল করে মহান আল্লাহ পাক উনার রিযামন্দি হাছিল। করতে পারেন সে জন্যেই “পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের দৃষ্টিতে বাল্যবিবাহ খাছ সুন্নত হওয়ার প্রমাণ ও তার সংশ্লিষ্ট বিষয় সম্পর্কে শরয়ী ফায়ছালা অর্থাৎ ফতওয়া” নামক কিতাবখানা প্রকাশ করা হলাে।

মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদের সবাইকে অত্র কিতাবের বর্ণনা অন্যায়ী আক্বীদা পোষণ করার ও আমল করার অর্থাৎ পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ, পবিত্র ইজমা শরীফ ও পবিত্র কিয়াস শরীফ মোতাবেক আকীদা পেষণ করার সাথে সাথে আমল করার তাওফিক দান করুন। আমীন। 

Frequently Bought Products

All categories
Flash Sale
Todays Deal