সুন্নতী সিরকা ১লিটার - Vinegar 1 Liter
ট্যাগ সমূহ: আরবি শব্দ خَلٌ (খল) বা সিরকা হল এক ধরনের তরল পানীয়, যা খাদ্যের সাথে ব্যবহার করার শিক্ষা দিয়েছেন স্বয়ং যিনি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ নবী ও রসূল শেষ নবী হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। তাই সিরকা খাওয়া খাছ সুন্নত বলা হয়।
৳ ১৯০
সিরকা সম্পর্কিত যে তথ্যগুলো অনেকের জানা নেই
সিরকা এমন একটি সুন্নতী খাবার যা আপনার পরিবারের জন্য মহান চিকিৎসকের ভূমিকা পালন করতে পারে। অর্থাৎ অনেক অসুখ-বিসুখ, রোগ-বালাই এমনকি মরনব্যাধী রোগ থেকেও সুরক্ষা দিতে পারে সুন্নতী সিরকা। আসুন জেনে নেই এই মহান উপকারী সুন্নতী খাবারের আদি থেকে অন্ত।
সিরকা কি?
সিরকার আরবি শব্দ خَلٌ (খল) যা পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে। আর ইংরেজিতে VINEGAR (ভিনেগার) হিসেবে পরিচিত। সিরকা হল এক ধরণের বর্ণহীন তরল যা সাধারনত রান্নার কাজে বা খাদ্যে স্বাদ বাড়াতে ও পচনরোধে ব্যবহার করা হয়। সিরকা ইতিহাসের প্রাচীন খাবার সমূহের মধ্যে অন্যতম। তবে খাদ্যের সাথে সিরকা ব্যবহার করার শিক্ষা দিয়েছেন স্বয়ং যিনি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ নবী ও রসূল শেষ নবী হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। তাই সিরকা খাওয়া খাছ সুন্নত বলা হয়।
সিরকা সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ:
সুন্নতী খাবার خَلٌ (খল) বা সিরকা সম্পর্কে প্রচুর হাদীছশরীফ পাওয়া যায়। তন্মধ্যে কয়েকটি হাদীছ শরীফ উল্লেখ করছি-
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে,
عَنْ حَضْرَتْ مُـحَمَّدِ بْنِ زَاذَانَ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ اَنَّهُ حَدَّثَهُ قَالَ حَدَّثَتْنِي حَضْرَتْ اُمُّ سَعْدٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهَا قَالَتْ دَخَلَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَلٰى حَضْرَتْ اُمِّ الْمُؤْمِنِيْنَ الثَالِثَة الصّـِدِّيْقَةِ عَلَيْهَا السَّلَامُ وَاَنَا عِنْدَهَا فَقَالَ هَلْ مِنْ غَدَاءٍ قَالَتْ عِنْدَنَا خُبْزٌ وَتَـمْرٌ وَخَلٌّ فَقَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ نِعْمَ الاِدَامُ الْـخَلُّ اللّٰهُمَّ بَارِكْ فِي الْـخَلِّ فَإِنَّهُ كَانَ اِدَامَ الاَنْبِيَاءِ قَبْلِي وَلَـمْ يَفْتَقِرْ بَيْتٌ فِيْهِ خَلٌّ.
অর্থঃ “হযরত উম্মে সা’দ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা তিনি বর্ণনা করেন। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছা হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার হুজরা শরীফ-এ তাশরীফ মুবারক নিলেন। তখন উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছা হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার মুবারক খিদমতে আমি উপস্থিত ছিলাম। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, সকালের নাস্তা আছে কি?
উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছা হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, আমাদের নিকট রুটি, খেজুর ও সির্কা আছে। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ইরশাদ মুবারক করেছেন, সিরকা কতোইনা উত্তম খাদ্য, হে মহান আল্লাহ পাক! সিরকার উপর আপনার অশেষ রহমত বিদ্যমান কেননা এটি আমার পূর্ববর্তী নবী রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরও খাদ্য ছিল এবং যে ঘরে সিরকা থাকবে সে ঘর কখনো দারিদ্রতার মুখ দেখবেনা।”
(ইবনে মাজাহ শরীফ: কিতাবুত ত্ব‘য়ামাহ্: হাদীছ শরীফ নং ৩৩১৮)
সিরকা হচ্ছে সর্বোত্তম ব্যঞ্জন/সালন/তরকারী:
এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ اُمِّ هَانِئِ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهَا قَالَتْ دَخَلَ عَلَيَّ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ اَعِنْدَكِ شَيْءٌ؟ فَقُلْتُ لَا اِلَّا خُبْزٌ يَابِسٌ وَخَلٌّ فَقَالَ هَاتِيْ مَا اَقْفَرَ بَيْتٌ مِنْ اُدُمٍ فِيْهِ خَلٌّ.
অর্থ: “হযরত উম্মে হানী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি একবার আমার ঘরে এসে জিজ্ঞেস করলেন, তোমার নিকট খাবার কিছু আছে কি? আমি বললাম, না। আমার নিকট শুকনো রুটি এবং সিরকা ছাড়া কোন কিছুই নেই। তিনি বললেন, নিয়ে এসো। তখন তিনি বলেন, যে ঘরে সিরকা আছে সে ঘর তরকারীশূন্য নয়।” (তিরমিযী শরীফ: : কিতাবুত ত্বয়ামা‘য়াহ: বাবু মা-জা-য়া ফিল খ্বল: হাদীছ শরীফ নং ১৮৪১)
রুটি-সিরকা: এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে-
عَنْ حَضْرَتْ جَابِرَ بْنَ عَبْدِ اللَّهِ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ كُنْتُ جَالِسًا فِي دَارِيْ فَمَرَّ بِـيْ رَسُوْلُ الله صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَأَشَارَ اِلَىَّ فَقُمْتُ إِلَيْهِ فَأَخَذَ بِيَدِيْ فَانْطَلَقْنَا حَتّٰى اَتَى بَعْضَ حُجَرِ نِسَائِهِ فَدَخَلَ ثُـمَّ أَذِنَ لِيْ فَدَخَلْتُ الْـحِجَابَ عَلَيْهَا فَقَالَ هَلْ مِنْ غَدَاءٍ. فَقَالُوْا نَعَمْ. فَأُتِيَ بِثَلاَثَةِ أَقْرِصَةٍ فَوُضِعْنَ عَلَى نَبِيٍّ فَأَخَذَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قُرْصًا فَوَضَعَهُ بَيْنَ يَدَيْهِ وَأَخَذَ قُرْصًا اٰخَرَ فَوَضَعَهُ بَيْنَ يَدَىَّ ثُـمَّ اَخَذَ الثَّالِثَ فَكَسَرَهُ بِاثْنَيْنِ فَجَعَلَ نِصْفَهُ بَيْنَ يَدَيْهِ وَنِصْفَهُ بَيْنَ يَدَىَّ ثُـمَّ قَالَ هَلْ مِنْ أُدُمٍ. قَالُوْا لَا. اِلَّا شَىْءٌ مِنْ خَلٍّ. قَالَ هَاتُوْهُ فَنِعْمَ الأُدُمُ هُوَ.
অর্থ: “হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি একদা আমার বাড়ীর সীমানায় বসাছিলাম, অতঃপর নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমার পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তখন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাকে ইঙ্গিত করলেন অতঃপর আমি উঠে এসে উনার মুবারক খিদমতে উপস্থিত হই। অতঃপর নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমার হাত ধরলেন। অতঃপর আমরা সামনে অগ্রসর হলাম। পরিশেষে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি একজন উম্মুল মু’মিনীন আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত হুজরা শরীফ উনার মধ্যে তাশরীফ মুবারক নিলেন। অতঃপর নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনাকে প্রবেশাধিকার দিলে তিনি পর্দার ভিতরে ঢুকলেন। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, কিছু খাবার আছে কি? উনারা বললেন, হ্যাঁ। পরে তিন টুকরো রুটি আনা হলো এবং তা দস্তরখানে রাখা হলো। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি একটি টুকরো নিয়ে উনার সম্মুখে রাখলেন। অপর একটি নিয়ে হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার সম্মুখে রাখলেন। অতঃপর তৃতীয় টুকরোটি দু’খণ্ড করলেন এবং এটির অর্ধেক উনার সামনে অবশিষ্ট অর্ধেক হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার সামনে রাখলেন। এরপর ইরশাদ মুবারক করলেন, কোন সালুন আছে কি? উনারা বললেনঃ সামান্য পরিমাণ সিরকা আছে। তিনি বললেন, তাই নিয়ে আসেন। সেটা তো খুব ভালো তরকারী।” (মুসলিম শরীফ: কিতাবুশ শারাবাহ: বাবু ফাদ্বিলাতিল খ্বল্লি ওয়াতাদ্দামি বিহ: হাদীছ শরীফ নং ৫২৫০)
জয়তুনের তৈল ও সিরকা: নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সিরকার সাথে জয়তুনের তেল মিশ্রণ করে গ্রহণ করতেন। সুবহানাল্লাহ!
সুন্নতী সিরকা অর্ডার করুন এখনি |
সিরকা কিভাবে প্রস্তুত হয়:
সুন্নতী সিরকা বা ভিনেগার হচ্ছে এসিটিক এসিডের (CH3COOH) (৪-১০%) পানির মিশ্রণে তৈরি। চিনি বা ইথানলকে গাজন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এসিটিক এসিডে পরিণত করা হয়। ভিনেগার বা সিরকা বিভিন্ন ফলমূল বা সবজির নির্যাস থেকে প্রস্তুত করা হয়।
প্রাচীন মিশরীয়রা খ্রীস্টপূর্ব ৩০০০ বছর পূর্ব থেকেই ব্যবহার শুরু করেছিল। বিভিন্ন ধরণের ফলের রস,দানা জাতীয় শস্য অথবা এ্যালকহলযুক্ত তরল থেকে প্রক্রিয়াজাত করে সিরকা তৈরি করা হয়। তবে খেজুর থেকে তৈরি সিরকা সারা মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে বহু প্রাচীন কাল থেকে ঐতিহ্যগতভাবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। সিরকায় এ্যসিটিক এসিড থাকায় সামান্য টক স্বাদ যুক্ত হয়ে থাকে। রান্নায় স্বাদ-গন্ধ বাড়ানোর জন্য ইহা সালাদ, মাছ, সব্জি ও আচার তৈরিতে ব্যবহার করা হয়। এটি anti-microbial (জীবানু-বিরোধী), anti-bacterial (ব্যাকটেরিয়া-বিরোধী) এবং anti-fungal (ছত্রাক বিরোধী) বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন।
সিরকা ৪-১০% পর্যন্ত এ্যসিটিক এসিড (Acetic Acid-CH3COOH), পানি ও অন্যান্য গৌণ রাসায়নিক পদার্থ থাকে যা সুগন্ধি (Flavouring agent) যোগ করতে ব্যবহৃত হয়। সিরকা অল্পমাত্রায় এসিড থাকায় রান্না-বান্না ছাড়াও বিভিন্ন ওষুধ শিল্পে, মেডিকেল ও গবেষণার কাজে ব্যবহৃত হয়।
সিরকার PH মান ২.৪ পর্যন্ত হয়ে থাকে। যেসব খাদ্যের PH মান 4.5 এর চেয়ে কম, সেগুলো ব্যাকটেরিয়া দ্বারা নষ্ট হয় সুন্নতী খাবার ﺧَﻞ ‘খল্লুন’ বা সিরকার PH মান 2.4 এর কাছাকাছি অর্থাৎ4.5 অপেক্ষা কম হওয়ায়, সুন্নতী খাবার ﺧَﻞ ‘খল্লুন’ বা সিরকা কোন খাবারে মিশ্রিত করলে ঐ খাদ্য সহজে নষ্ট হয় না। এর কারণ, খাদ্য পচে যাওয়ার জন্য ব্যাকটেরিয়া দায়ী। সিরকায় থাকা এসিড( H+ আয়ন, প্রোটন) ) ব্যাক্টিরিয়ার কোষের ঝিল্লিকে অতিক্রম করে ব্যাকটেরিয়ার প্রোটিন ও ফ্যাটকে আর্দ্রবিশ্লেষিত করে ফেলে। ফলে ব্যাকটেরিয়া মরে যায়। এতে করে খাদ্যের পচন ক্রিয়া বন্ধ হয়ে যায় এবং জীবাণু মারা যায়।
সুন্নতী সিরকা অর্ডার করুন এখনি |
জেনে নিন সিরকার বিষ্ময়কর উপকারিতা সম্পর্কে-
সিরকার যে উপকারীতাগুলো পরীক্ষিত ও প্রমানিত হয়েছে-
১. ক্যন্সার ও টিউমার ভালো হয়,ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়।
২. মাথা ব্যথা দুর করে।
৩. মেধাশক্তি বৃদ্ধি করে।
৪. মন সতেজ, প্রফুল্ল রাখে, ক্লান্তিও বিরক্তিভাব দুর করবে সিরকা।
৫. মলদ্বারে যন্ত্রণা, রক্ত পড়া, মলদ্বার ফুলে যাওয়া, জ্বালাপোড়া ইত্যাদি পাইলসের সাধারণ সমস্যা।
৬. কোলেস্টেরল ও ব্লাড প্রেসার কমাতে সাহায্য করে।
৭. হাড় ক্ষয় রোগ ও মাংসপেশি টেনে ধরা রোগ প্রতিরোধ করে।
৮. শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টির শোষণ প্রক্রিয়াকে সচল রাখতে সাহায্য করে।
৯. পেটের সমস্যা নিরাময় করে।
১০. পুড়ে যাওয়া ত্বকের ক্ষত সারাতে কার্যকর।
১১. খুশকির চুলকানি দূর করবে,চুলের গোড়ায় ছত্রাক জন্মাতে দিবে না,চুলের গোড়ার চুলকানী দুর করবে।
১২. স্ট্রোক এর চিকিৎসায় সুফল আনবে।
১৩. ত্বক মসৃণ করবে ও দুর্গন্ধ দুর করবে।
১৪. বমি বমি ভাব দুর করবে।
১৫. (Curist বা Cuticles) হাত ওপায়ের নখে ক্ষত বা (Infection) সংক্রমণ দূর করবে।
১৬. মুখের দুর্গন্ধ (Bad breath) ও পা থেকে দুর্গন্ধ বা smelly feet. দুর করে।
১৭. Blackheads (নাকের ময়লা/নাকের পাশের কালো দাগ) দুর করে নিমিষেই।
১৮. রাত্রিকালীন পায়ে খিঁচুনি দুর করে।
১৯. পোকামাকড়ের কামড়ে উপশম দেয়।
২০. আর্থ্রাইটিস(বাত ব্যথা)দুর করে।
২১. আঁচিল ওয়ার্টস (warts) দূর করে।
২২. কিডনির পাথর দূর করে।
২৩. গ্যাস্ট্রিকের বিস্ময়কর চিকিৎসা দেয়।
২৪. ইনসুলেন উৎপাদন বৃদ্ধি করে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে।
২৫. অনিদ্রা দুর করে।
২৫. আপোড়ার দ্বারা সৃষ্ট ক্ষত বা সংক্রমণ ভালো করে।
২৬. শরীরকে বিষমুক্ত রাখে।
২৭. কাপড়ের দাগ দুর করবে।
২৮. মাছ বা সব্জিকে ফরমালিনমুক্ত করে।
২৯. পেট ফাঁপা দুর করে।
৩০. ঘাড়ের ব্যথা দূর করে।
৩১. ইউরিন ইনফেকশন দূর করে।
৩২. ইনস্যুলিন উৎপাদন বৃদ্ধি করে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে।
৩৩. লিভারের চর্বি গলায়।
৩৪. হেঁচকি ওঠা দুর করে।
৩৫. পাকস্থলির কৃমি বের করে দেয়. পিনওয়ার্ম সংক্রমণের জন্য একটি কার্যকর প্রতিষেধক।
৩৬. বুকের জ্বালা-পোড়া কমায়।
৩৭. বাড়তি মেদ কমায়।
৩৮. স্ট্রোক এর নিয়ামক রক্তের শর্করার হার নিয়ন্ত্রণ করে।
৩৯. চুলকানি (Scabis), খুসকী-পাচড়া দূর করে।
৪০. দাঁতের গোড়ায় সংক্রমণ দুর করে।
৪১. হাঁপানি বা অ্যাজমা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়।
৪২. সুন্নতী সিরকা ক্যান্সারের বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষামুলক ব্যবস্থা গ্রহণ করে।
৪৩. মাইগ্রেনের যন্ত্রণাদায়ক মাথাব্যথা নিমেষে দূর করে।
৪৪. কানের ভিতরে চুলকানী, পুঁজ, ব্যথা, কানপাকা, শোঁ শোঁ শব্দ করা দূর করে।
৪৫. কানের বাইরে কানের লতিতে চুলকানী. খুশকি পাঁচড়া দুর করবে।
৪৬. দাউদ-একজিমা ভালো করে।
৪৭. হঠাৎ কোমরে ব্যথা সারিয়ে তুলবে।
৪৮. ঘন ঘন প্রস্রাবের থেকে মুক্তি দিবে।
৪৯. মুখের ব্রণের দাগ দুর করবে।
৫০. সর্দি, কাশি ও সাময়িক জ্বর ভালো করে
৫১. সিরোসিস ভালো করবে।
৫২. শরীরের বিভিন্ন স্থানের ব্যাথা (মাথা ব্যাথা, গলা ও ঘাড় ব্যাথা, পায়ের ব্যাথা, কোমড় ব্যাথা, পিঠের ব্যাথা, জয়েন্ট ব্যথা বা গিরায় গিরায ব্যথা, গোশত-পেশীর ব্যাথা ইত্যাদি) দূর করে।
৫৫. শীতের কাশি-কফ দুর করবে।
৫৬. জন্ডিস এর শেফা দিবে।
৫৭. Tartar (Dental Calculus) দাঁত ক্ষয় দুর করবে সুন্নতি সিরকা।
৫৮. গাম ডিজিজ (দাঁতের মাড়ির চারপাশে লালচে হয়ে যাওয়া, দাঁত ভঙ্গুর হওয়া, দাঁত থেকে রক্ত পড়া) প্রতিরোধ করবে সুন্নতি সিরকা।
৫৯. টনসিলের ব্যথা ও পাথর সরাবে সুন্নতি সিরকা।
৬০. আমাশয়/ডায়রিয়া সারাবে।
৬১. নাক জ্যাম হয়ে থাকলে জমাটবদ্ধতা পরিষ্কার করবে।
৬২. অস্টিওথ্রিটিসের জন্য সিরকা(গিরায় জমে থাকা স্ফটিক দুর করে ব্যথা মুক্ত রাখবে সিরকা।
৬৩. বয়স জনিতও পরজীবি ঘটিত রোগ দুর করবে সুন্নতি সিরকা।
৬৪. খুসখুসে কাশি, পুরাতন কাশি, বুকের জমা কফ দুর করবে সুন্নতি সিরকা।
৬৫. কোষ্ঠকাঠিন্যে, বদহজমের সমস্যা দূর করবে।
৬৬. পুড়ে ছ্যাঁকার জ্বালা থেকে সুস্থ্যতা দান করে।
৬৭. হার্ট ব্লক খুলবে।
সর্বোপরি, সিরকা একটি বরকতময় খাবার। সুন্নতী খাবার হিসেবে খেয়ে বহু মানুষ বহু রোগের উপকার পেয়েছেন। আপনিও পাবেন ইনশাআল্লাহ!
সুন্নতী সিরকা অর্ডার করুন এখনি |