আশূরার একটি অন্যতম আমল হচ্ছে আশূরার রোযা। রমাদ্বান শরীফ-এর পর সবচেয়ে ফযীলতপূর্ণ রোযা হচ্ছে- মুহররম তথা আশূরার দুটি রোযা রাখা। অর্থাৎ ৯, ১০ অথবা ১০, ১১ তারিখ। শুধু ১০ তারিখ রোযা রাখা মাকরূহ। কারণ এদিন ইহুদীরাও রোযা রেখে থাকে। এ প্রসঙ্গে হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মোবারক হয়েছে, “তোমরা আশূরা উপলক্ষে রোযা রাখো তবে ইহুদীদের খিলাফ করো। তোমরা আশূরার দিন এবং এর পূর্বে অথবা পরে আরেকটি রোযা রাখো।”
অর্থাৎ ৯, ১০ অথবা ১০, ১১ তারিখ রোযা রাখো।
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আরও ইরশাদ মোবারক করেন, “রমাদ্বান শরীফ-এর পর সবচেয়ে ফযীলতপূর্ণ রোযা হচ্ছে- মুহররম তথা আশূরার রোযা।”
আরও বর্ণিত আছে ,”আখিরী রসূল, নুরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে আশূরার রোযার ফযীলত সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, এটা বিগত এক বৎসরের গুনাহর কাফফারাস্বরূপ।” সুবহানাল্লাহ! (মুসলিম শরীফ)
অন্য হাদীছ শরীফ-এ এসেছে, “যে ব্যক্তি আশূরার রোযা রাখবে, আল্লাহ পাক তিনি এর বিনিময়ে তার আমলনামায় ষাট বছর দিনে রোযা রাখার ও রাতে ইবাদত করার ফযীলত লিখে দিবেন।” সুবহানাল্লাহ!
নাবিজ,দুধ,হারিসা,তালবিনা,হায়েস,যবের আটা/যবের রুটি(২টি),পনির,তিনফল(ডুমুর),আনার,সিরকা,পানি