পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে- “হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, দু’টি প্রতিষেধক গ্রহণ করো মধু এবং পবিত্র কুরআন শরীফ।” (ইবনে মাজাহ শরীফ: কিতাবুত ত্বিব: হাদীছ শরীফ নং ৩৪৫২)
অন্য বর্ণনায় বর্ণিত রয়েছে- “উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছা হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হাল্ওয়া ও মধু পছন্দ করতেন।” (ইবনে মাজাহ শরীফ: কিতাবুল ত্ব‘য়ামাহ : হাদীছ শরীফ নং ৩৩২৩)
সংগ্রহ করতে ADD TO CART এ ক্লিক করুন। |
উপকারিতা: বহু রোগের প্রতিষেধক হিসেবে সুন্নতী খাবার মধু ব্যবহার করা হয়। যেমন- ১. সুন্নতী খাবার মধু সর্দি, কাশি, জ্বর, হাপানি, হৃদরোগ, পুরনো আমাশয় এবং পেটের অসুখ নিরাময়সহ নানাবিধ জটিল রোগের চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়। ২. সুন্নতী খাবার মধু পরিপাকে সহায়তা করে, ক্ষুধা বাড়ায়, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে। ৩. সুন্নতী খাবার মধু প্রিজারভেটিভ হিসেবেও কাজ করে। ৪. ক্ষত সারাতে সুন্নতী খাবার মধু ব্যবহার করা যায়। ৫. রূপচর্চায় বিভিন্ন ভাবে সুন্নতী খাবার মধুর ব্যবহার হয়। ব্রণ সারাতে, মুখের আদ্রতা বৃদ্ধিতে, মসৃণ করতে ইত্যাদি। ৬. ডায়াবেটিকের রোগীরাও নির্ভয়ে চিনির বিকল্প হিসেবে সুন্নতী খাবার মধু খেতে পারে। ৭. সুন্নতী খাবার মধু মিষ্টি হলেও এতে রক্তের সুগার বাড়ে না। ৮. সুন্নতী খাবার মধু ও লেবুর শরবত শরীরের বাড়তি মেদ কমাতে সাহায্য করে। ৯. শিশুদের শারীরিক বিভিন্ন সমস্যায় ওষুধের চেয়ে সুন্নতী খাবার মধু অনেক বেশি কর্যকর।
সংগ্রহ করতে ADD TO CART এ ক্লিক করুন। |
পন্যের বিস্তারিত:
উৎস: সুন্দরবন
মধুর ধরন: খলিসা ফুলের মধু
বিশুদ্ধতা: ১০০% মিশ্রণমুক্ত
পরিমাণ: ২৫০গ্রাম
পাত্রের ধরন: প্লাস্টিক (ফয়েল কভার সিলড)